গরম খবর ফেনীতে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ফেনীর দাগনভূঞায় গত মঙ্গলবার রাতে এক গৃহবধূ (২২) ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বাবার অসুস্থতার খবর শুনে দাগনভূঞায় বাড়ির উদ্দেশে মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম থেকে বাসে ওঠেন ওই গৃহবধূ। রাত আটটার দিকে তিনি ফেনীর মহিপালে পৌঁছান। মহিপাল এসে ওই গৃহবধূ সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক গিয়াস উদ্দিনকে ফোন করেন। গিয়াস উদ্দিন এলে তিনি তার গাড়িতে ওঠেন। পরে গিয়াস উদ্দিন তাঁকে আবুল হোসেন নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে আবুল হোসেন, গিয়াস উদ্দিন, মীর হোসেন, মো. হারুনসহ পাঁচ-ছয়জন তাঁকে ধর্ষণ করে। ভোরে ওই গৃহবধূকে অচেতন অবস্থায় স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে ফেলে রেখে তারা চলে যায়। খবর পেয়ে দাগনভূঞা থানার পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে ফেনী সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালে তাঁর ডাক্তারি পরীক্ষা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় ওই গৃহবধূ চারজনের নাম উল্লেখ করে দাগনভূঞা থানায় মামলা করেছেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে দুজনকে। পুলিশ মামলার আসামি আবুল হোসেনকে (৪৭) গ্রেপ্তার করেছে।
দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম উদ্দিন বলেন, গতকাল বিকেলে ওই গৃহবধূকে তাঁর চাচার হেফাজতে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মামলার অপর আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বাবার অসুস্থতার খবর শুনে দাগনভূঞায় বাড়ির উদ্দেশে মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম থেকে বাসে ওঠেন ওই গৃহবধূ। রাত আটটার দিকে তিনি ফেনীর মহিপালে পৌঁছান। মহিপাল এসে ওই গৃহবধূ সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক গিয়াস উদ্দিনকে ফোন করেন। গিয়াস উদ্দিন এলে তিনি তার গাড়িতে ওঠেন। পরে গিয়াস উদ্দিন তাঁকে আবুল হোসেন নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে আবুল হোসেন, গিয়াস উদ্দিন, মীর হোসেন, মো. হারুনসহ পাঁচ-ছয়জন তাঁকে ধর্ষণ করে। ভোরে ওই গৃহবধূকে অচেতন অবস্থায় স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে ফেলে রেখে তারা চলে যায়। খবর পেয়ে দাগনভূঞা থানার পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে ফেনী সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালে তাঁর ডাক্তারি পরীক্ষা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় ওই গৃহবধূ চারজনের নাম উল্লেখ করে দাগনভূঞা থানায় মামলা করেছেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে দুজনকে। পুলিশ মামলার আসামি আবুল হোসেনকে (৪৭) গ্রেপ্তার করেছে।
দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম উদ্দিন বলেন, গতকাল বিকেলে ওই গৃহবধূকে তাঁর চাচার হেফাজতে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মামলার অপর আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
No comments